শ্রীমদ্ভাগবতগীতা ৭ম অধ্যায়(BG 7.5)

কীভাবে জীবের প্রকৃত মুক্তি ঘটে?

ভগবান ও জীবের মধ্যে মূল পার্থক্য কী?

মায়ার মোহময় জড়া শক্তি থেকে মুক্ত হওয়ার পর জীব কী উপলব্ধি করে?

কোনটি অহঙ্কারের প্রভাবে জীবের মনে আসে?

ভগবানের উৎকৃষ্টা শক্তি বলতে কী বোঝায়?

কি কারণে জীবের বিস্মরণ ঘটে?

কীভাবে জীব কৃষ্ণচেতনা লাভ করে?

জড় বন্ধনের মুক্তির জন্য কী করা উচিত?

কি কারণে কিছু মানুষ অদ্বৈতবাদ প্রচার করে?

জীবের সর্বত্তম অবস্থান কেমন হওয়া উচিত?

শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার ৭ম অধ্যায় অনুযায়ী জীবভূতার প্রকৃতি কি?

কোন ধরনের শক্তিকে ভগবানের অনুৎকৃষ্টা শক্তি বলা হয়েছে?

শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার মধ্য দিয়ে জীবের স্বাধীন অস্তিত্ব সম্পর্কে কি চিন্তা প্রকাশিত হয়েছে?

কোন উপাদানগুলিকে জড় জগতের সদস্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়?

ভগবানের উৎকৃষ্টা শক্তির প্রভাব থেকে কি সক্রিয় থাকে?

শ্রীমদ্ভগবতে জীব ও ভগবানের মধ্যে পার্থক্য কিভাবে উল্লেখ করা হয়েছে?

শ্রীমদ্ভগবতে জীবের অবস্থার কথা বলা হয়েছে কোন নির্দেশিত মূল্য্যের দ্বারা?

ভগবানের অনুৎকৃষ্টা শক্তির উপাদানগুলির মধ্যে কোনটি অন্তর্ভুক্ত নয়?

জীব যদি ভগবানের শক্তির সঙ্গে কাজ করে, তবে তার উদ্দেশ্য কি?

জীব ভগবানের পরা প্রকৃতি বা উৎকৃষ্টা শক্তির অন্তর্গত। ভগবানের অনুৎকৃষ্টা শক্তিই হচ্ছে ______, যা ভূমি, জল, অগ্নি, বায়ু ও আকাশ দ্বারা প্রকাশিত হয়েছে।

জড় জগতে স্থূল পদার্থ হচ্ছে ______, জল, বায়ু, অগ্নি ও আকাশ।

সূক্ষ্ম পদার্থ হচ্ছে মন, বুদ্ধি ও ______, যা ভগবানের অনুৎকৃষ্টা শক্তি থেকে উৎপন্ন হয়ে থাকে।

যে জীব ভগবানের উৎকৃষ্টা শক্তি দ্বারা সক্রিয় না হলে, বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে কোন কর্মই ______ হয় না।

শক্তি সব সময়ই শক্তিমানের দ্বারা ______ হয়।

জীব কখনই ভগবানের ______ হতে পারে না।

শ্রীমদ্ভাগবতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, জীব ও ভগবানের মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করে ______ নির্দেশিত মূল্য্যের দ্বারা।

হে মহাবাহো! এই নিকৃষ্টা প্রকৃতি ব্যতীত আমার আর একটি উৎকৃষ্টা প্রকৃতি রয়েছে। সেই প্রকৃতি ______ ও জীবভূতা।

জীবের সর্বদাই ভগবানের দ্বারা ______ হচ্ছে।

কিছু নির্বোধ লোক মনে করে যে, জীব ভগবানের মতোই ______।

দেহধারী জীব যদি তোমার মতোই শাশ্বত ও সর্বব্যাপক হত, তা হলে তারা কখনই তোমার ______ হত না।

জীবের প্রকৃত মুক্তি এবং এই শরণাগতি জীবকে প্রকৃত ______ দান করে।

মায়ার মোহময় ______ শক্তির প্রভাব থেকে মুক্ত হলে জীব মুক্তি লাভের পর্যায়ে উপনীত হয়।

জীব যখন ______ শক্তির প্রভাব থেকে মুক্ত হয়, তখনই সে তার স্বরূপ সম্বন্ধে সচেতন হয়।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণই হচ্ছেন প্রকৃত ______ এবং সমস্ত জীবেরা তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন।

জীবের এই ______ ঘটে জড়া প্রকৃতির দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পড়ার ফলে।

জীব হচ্ছে তাঁর ______ শক্তির একটি শক্তিমাত্র।

যে সমস্ত মূর্খ মানুষ অদ্বৈতবাদের প্রচার করে, তারা প্রকৃতপক্ষে ______ ও কলুষিত চিন্তাধারা নিয়ে বিপথে পরিচালিত হচ্ছে।

জড় বন্ধন থেকে মুক্ত হতে হলে ভগবানের সঙ্গে এক হয়ে যাওয়ার ______ ত্যাগ করতে হয়।

যখন জীব ______ ও স্থূল অনুৎকৃষ্টা শক্তিকে ভোগ করে, তখন সে তার প্রকৃত চিন্ময় মন ও বুদ্ধিকে ভুলে যায়।

জড় শক্তির প্রভাব থেকে মুক্ত হলে জীব কোন পর্যায়ে উপনীত হয়?

ভগবানের সঙ্গে এক হয়ে যাওয়ার দুরভিসন্ধি ত্যাগ করলে কি ঘটে?

অহঙ্কারের প্রভাবে জীব কি মনে করে?

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জীবকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করেন?

যারা অদ্বৈতবাদ প্রচার করে তারা কিভাবে বিপথে পরিচালিত হচ্ছে?