জাইমনোস্পার্ম ও গিম্নোস্পার্মের বৈশিষ্ট্য

যারা উন্মুক্ত বীজ ধারণ করে, ফলে আবদ্ধ নয়।

জিমনোস্পার্মের বীজগুলি ফলের মধ্যে আবদ্ধ নয়।

বাংলাদেশে মাত্র পাঁচ প্রজাতির জিমনোস্পার্ম রয়েছে।

বাংলাদেশে বনজ গাছ, যা পরিবেশের জন্য হুমকি।

জিমনোস্পার্মের সকল প্রজাতি ঝুঁকিতে রয়েছে এবং সংরক্ষণ প্রয়োজন।

জিমনোস্পার্ম বিভাগের একটি শাখা যার প্রায় 100 প্রজাতি।

জিমনোস্পার্ম বিভাগের একটি অংশ, প্রায় 550 প্রজাতির গাছ।

জিমনোস্পার্ম বিভাগের একটি প্রজাতি, একমাত্র বর্তমান প্রজাতি হল Ginkgo biloba।

বিশ্বের সর্বোচ্চ গাছ, যা 115.92 মিটার উচ্চ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গাছ, যা 100.8 মিটার উচ্চ।

জিমনোস্পার্ম গাছের শাখার পাতা গাছ থেকে পড়ার চিহ্ন।

উদ্ভিদের জীবন চক্র, যার মধ্যে সংক্ৰান্তু উৎপাদন অন্তর্ভুক্ত।

এক ধরনের স্থায়ী জিমনোস্পার্ম গাছ, পাম-জাতীয় ও সোজা।

সাইকাস গাছ সাধারণত গ্রীষ্মমন্ডলীয় ও উপগ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়।

সাইকাসের পাতা বড়, যৌগিক, পিনেট এবং শরীরের শীর্ষে ঘূর্ণায়মান অবস্থায় থাকে।

সাইকাসে ভেতরে কোনো ফল নেই, নারীরা উন্মুক্ত বীজ রাখে।

সাইকাস গাছের পরাগায়ন বাতাস দ্বারা ঘটে এবং এটি উদ্ভিদজীবনে গুরুত্বপূর্ণ।

সাইকাস একটি জীবন্ত জীবাশ্ম যা সাইকাডেলস আদেশে অন্তর্ভুক্ত।

সাইকাসের নতুন পাতা সাধারণত কাঁপানো আকারে থাকে।

সাইকাসের দ্বারা যৌন প্রজনন পৃথক পুরুষ ও নারী গাছ দ্বারা ঘটে।

সাইকাসের পুরুষ গাছ মাইক্রোস্পোরোফিল তৈরি করে যা স্ট্রোবাইলাস গঠন করে।

সাইকাস অঙ্কুর জন্ম দেয়, যা পুরানো গাছ থেকে বের হয়।

সাইকাসের দেহ সোজা ও সিলিন্ড্রিকাল, ৮-১৪ ফুট উঁচু হয়।

দুই ধরনের পাতা: বড় পাল্প পাতায় ও ছোট স্কেল পাতা।

পাতাগুলি সাইকাসের কাণ্ডের শীর্ষে স্পাইরাল আকারে সাজানো।

পাতাগুলি ১২.৭ মিটার লম্বা পর্যন্ত হতে পারে।

সাইকাসে একটি প্রধান শিকড় থাকে, যা পরে গৌণ শিকড়ে প্রতিস্থাপিত হয়।

শিকড়ের বিশেষ ধরনের যা করালোর মতো দেখা যায় এবং নাইট্রোজেন ফিক্সিং করে।

পাতায় একটি প্রধান রন্ধ্র থাকে, অন্যান্য রন্ধ্র নেই।

সাইকাস গাছের পুরুষ স্পোrophyল যা কনির মতো হয় এবং মাইক্রোস্পোর উৎপন্ন করে।

সাইকাসের মহিলা স্পোrophyল, যা paddle-এর মতো এবং মেগাস্পোর উৎপন্ন করে।

সাইকাস গাছের অর্থনৈতিক গুরুত্ব, যেমন গার্ডেনে কাজে লাগে ও খাদ্য উৎপাদনে।

সাইকাস এবং অঙ্গিওস্পার্মের মধ্যে প্রজনন ও গঠনগত পার্থক্য।

সাইকাসে আর্কেগোনিয়া পাওয়া যায় কিন্তু অঙ্গিওস্পার্মে পাওয়া যায় না।

সাইকাসের বীজ গ্রন্থি বা আবরণ ছাড়া থাকে।

সাইকাসের পুরুষ ধনুত্বের জন্য পতাকা সদৃশ।

সাইকাসের প্রজনন প্রক্রিয়া, যা দ্বিগুণ ডিম্বানু গঠন করে না।

সাইকাসের মহিলার স্পোrophyল দ্বারা উৎপন্ন বড় স্পোর।

সাইকাসে যে ধরনের জলের পরিবহন টিস্যু থাকে।