Podcast
Questions and Answers
ভগবদ্গীতার সপ্তম অধ্যায়ে কি বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে?
ভগবদ্গীতার সপ্তম অধ্যায়ে কি বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে?
- আধ্যাত্মিক যোগের প্রয়োজনীয়তা
- ভক্তির ভূমিকা
- ভগবানের ঐশ্বর্যের প্রকাশ (correct)
- জীবের অস্তিত্বের রহস্য
কোন পদ্ধতিতে কৃষ্ণভাবনাময় মানুষের কাছে সব কিছুই সম্পূর্ণরূপে জানার উপায় তথাকথিত হয়?
কোন পদ্ধতিতে কৃষ্ণভাবনাময় মানুষের কাছে সব কিছুই সম্পূর্ণরূপে জানার উপায় তথাকথিত হয়?
- যোগ সাধনা
- শুধুমাত্র শোভন দর্শন
- বেদ পঠন
- ধ্যান ও স্মরণ (correct)
ভক্তিযোগের মাধ্যমে মনকে কীভাবে মগ্ন করা হয়?
ভক্তিযোগের মাধ্যমে মনকে কীভাবে মগ্ন করা হয়?
- নববিধা ভক্তির মাধ্যমে (correct)
- শাস্ত্র পড়ার মাধ্যমে
- অর্থ উপার্জন করার মাধ্যমে
- ধ্যান করতে সন্ন্যাসী হওয়ার মাধ্যমে
ভগবানের শ্রীচরণে আত্মসমর্পণ করলে কী লাভ হয়?
ভগবানের শ্রীচরণে আত্মসমর্পণ করলে কী লাভ হয়?
শ্রবণ কেন ভক্তির প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম?
শ্রবণ কেন ভক্তির প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম?
কোন একমাত্র উপায়ে ভগবৎ-তত্ত্বের পুরো জ্ঞান সাধন করা যায়?
কোন একমাত্র উপায়ে ভগবৎ-তত্ত্বের পুরো জ্ঞান সাধন করা যায়?
কোন ধরনের লোকেরা কখনও ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শরণে আসক্ত হন না?
কোন ধরনের লোকেরা কখনও ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শরণে আসক্ত হন না?
মনে কিভাবে কৃষ্ণভাবনাময় হতে হয়?
মনে কিভাবে কৃষ্ণভাবনাময় হতে হয়?
ভক্তিযোগের অনুশীলন করার ফলে মানুষের জীবনে কী বদল ঘটে?
ভক্তিযোগের অনুশীলন করার ফলে মানুষের জীবনে কী বদল ঘটে?
রজোগুণ, তমোগুণ থেকে মুক্তি লাভের ফলে কী ঘটে?
রজোগুণ, তমোগুণ থেকে মুক্তি লাভের ফলে কী ঘটে?
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার ষষ্ঠ অধ্যায়ের শেষ শ্লোকের মূল নির্দেশ কী?
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার ষষ্ঠ অধ্যায়ের শেষ শ্লোকের মূল নির্দেশ কী?
ভগবানের কাছে শ্রবণের মাধ্যমে কী লাভ হয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে?
ভগবানের কাছে শ্রবণের মাধ্যমে কী লাভ হয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে?
ভগবদ্ভক্তি বিকশিত হওয়ার ফলে মানুষ কোন গুণগুলো থেকে মুক্তি পায়?
ভগবদ্ভক্তি বিকশিত হওয়ার ফলে মানুষ কোন গুণগুলো থেকে মুক্তি পায়?
ভক্তিযোগ সাধনার মাধ্যমে মানুষের কি জ্ঞান উন্নয়ন ঘটে?
ভক্তিযোগ সাধনার মাধ্যমে মানুষের কি জ্ঞান উন্নয়ন ঘটে?
কৃষ্ণভাবনার মাধ্যমে চাকরী-সচেতনতা কীভাবে অর্জিত হয়?
কৃষ্ণভাবনার মাধ্যমে চাকরী-সচেতনতা কীভাবে অর্জিত হয়?
চিন্ময় স্তরে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য বিভিন্ন যোগ-সাধনার গুরুত্ব কী?
চিন্ময় স্তরে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য বিভিন্ন যোগ-সাধনার গুরুত্ব কী?
শ্রবণ এবং কৃষ্ণ্চরিতের গুরুত্ব কেন রয়েছে?
শ্রবণ এবং কৃষ্ণ্চরিতের গুরুত্ব কেন রয়েছে?
প্রার্থনামূলক ভক্তির ভূমিকা কেমন?
প্রার্থনামূলক ভক্তির ভূমিকা কেমন?
ভগবাণের শরণে আসা লোকেদেরই কিভাবে বিশেষ উল্লেখ করা হয়?
ভগবাণের শরণে আসা লোকেদেরই কিভাবে বিশেষ উল্লেখ করা হয়?
ভক্তিযোগ সাধনা করার ফলে হৃদয়ে কি প্রভাব পড়ে?
ভক্তিযোগ সাধনা করার ফলে হৃদয়ে কি প্রভাব পড়ে?
ভগবদ্গীতার সপ্তম অধ্যায়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ____________ বর্ণনা করা হয়েছে।
ভগবদ্গীতার সপ্তম অধ্যায়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ____________ বর্ণনা করা হয়েছে।
ভক্তিযোগের অনুশীলন শুরু করা উচিত ____________ অধ্যায়ের শেষ শ্লোকের নির্দেশ অনুসারে।
ভক্তিযোগের অনুশীলন শুরু করা উচিত ____________ অধ্যায়ের শেষ শ্লোকের নির্দেশ অনুসারে।
শ্রবণ হল নববিধা ভক্তির মধ্যে ____________ গুরুত্বপূর্ণ।
শ্রবণ হল নববিধা ভক্তির মধ্যে ____________ গুরুত্বপূর্ণ।
যিনি শ্রীকৃষ্ণের ____________ আত্মসমর্পণ করেন, তিনি ব্রহ্মতত্ত্ব ও পরমাত্মাতত্ত্ব সম্বন্ধে অবগত হন।
যিনি শ্রীকৃষ্ণের ____________ আত্মসমর্পণ করেন, তিনি ব্রহ্মতত্ত্ব ও পরমাত্মাতত্ত্ব সম্বন্ধে অবগত হন।
ভগবানের ____________ শুদ্ধ কৃষ্ণভাবনাময় মানুষ হওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ লাভ করা যায়।
ভগবানের ____________ শুদ্ধ কৃষ্ণভাবনাময় মানুষ হওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ লাভ করা যায়।
কৃষ্ণভাবনাময় ভক্তিযোগ অনুশীলন করার মাধ্যমে ________ সব কিছুই জানা যায়।
কৃষ্ণভাবনাময় ভক্তিযোগ অনুশীলন করার মাধ্যমে ________ সব কিছুই জানা যায়।
ভগবদ্ভক্তির কারণে রজোগুণ ও তমোগুণ থেকে ____________ লাভ হয়।
ভগবদ্ভক্তির কারণে রজোগুণ ও তমোগুণ থেকে ____________ লাভ হয়।
শ্রীমদ্ভাগবত থেকে বা ভগবদ্গীতা থেকে ভগবানের ____________ শ্রবণ করলে কল্যাণ হয়।
শ্রীমদ্ভাগবত থেকে বা ভগবদ্গীতা থেকে ভগবানের ____________ শ্রবণ করলে কল্যাণ হয়।
সরাসরিভাবে ভগবদ্ভক্তি লাভ করে ____________ অবগত হন।
সরাসরিভাবে ভগবদ্ভক্তি লাভ করে ____________ অবগত হন।
ভক্তিযোগের অনুশীলনের ফলে ____________ আসক্তির গ্রন্থি ছিন্ন হয়।
ভক্তিযোগের অনুশীলনের ফলে ____________ আসক্তির গ্রন্থি ছিন্ন হয়।
Flashcards are hidden until you start studying
Study Notes
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা - ৭ম অধ্যায়
- ভগবদ্গীতার সপ্তম অধ্যায় ভগবৎ-তত্ত্বের বিশদ বর্ণনা করেছে।
- ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সকল ঐশ্বর্যের স্রষ্টা, যা তাঁর বিভিন্ন প্রকাশে দেখা যায়।
- চার ধরনের সৌভাগ্যবান ব্যক্তি ভগবানের শ্রীচরণে আসক্ত হন এবং চার ধরনের হতভাগ্য লোক এই শরণে আসেন না।
জীবের স্বরূপ
- জীবের প্রকৃত স্বরূপ হচ্ছে চিন্ময় আত্মা, যা বিভিন্ন যোগ-সাধনা মাধ্যমে উপলব্ধি করা যায়।
- ষষ্ঠ অধ্যায়ের শেষে উল্লেখিত আছে যে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভাবনায় মনকে নিয়োজিত করাই সর্বশ্রেষ্ঠ যোগ-সাধনা।
কৃষ্ণভাবনাময় যোগ
- কৃষ্ণভাবনাময়ের মাধ্যমে পরম-তত্ত্ব উপলব্ধি করার জন্য মনকে ভগবানের চরণে একাগ্র করতে হয়।
- অন্যান্য উপায় আংশিক উপলব্ধি প্রদান করে, যেখানে পূর্ণ ও বিজ্ঞানসম্মত জ্ঞান কেবল শ্রীকৃষ্ণেই পাওয়া যায়।
ব্রহ্মতত্ত্ব ও পরমাত্মাতত্ত্ব
- সরাসরি ভগবদ্ভক্তি অর্জন করা ব্যক্তি সহজে ব্রহ্মতত্ত্ব ও পরমাত্মাতত্ত্ব সম্পর্কে অবগত হন।
- কৃষ্ণভাবনা অনুশীলনের মাধ্যমে সবকিছুর সত্যতা জানতে পারা যায়, যেমন ভগবান, জীব ও জড় প্রকৃতি।
নববিধা ভক্তির গুরুত্ব
- নববিধা ভক্তির মাধ্যমে মনকে শ্রীকৃষ্ণের ধ্যানমগ্ন করা যায়, যেখানে শ্রবণ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন।
- সাধকের উচিত শ্রীকृष্ণ বা তাঁর শুদ্ধ ভক্তদের কাছে থেকে জ্ঞান আহরণ করা।
ভগবদ্ভক্তির প্রয়োগ
- ভগবদ্ভক্তির মাধ্যমে রজোগুণ ও তমোগুণ থেকে মুক্তি লাভ হয়।
- কৃষ্ণকথা শ্রবণ করলে ভগবান হৃদয়কে কলুষমুক্ত করেন, যা পারমার্থিক জ্ঞানের বিকাশ ঘটায়।
ভক্তিযোগের ফল
- ভক্তি সাধন করলে জড় আসক্তির বন্ধন ছিন্ন হয় এবং ভক্ত ব্যক্তি অচিরেই পরমেশ্বর বোধ করেন।
- ভগবদ্ভক্তির ফল হিসাবে ভক্ত একান্তভাবে ভগবৎ-সেবায় যুক্ত হন এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের তত্ত্বের বিজ্ঞান উপলব্ধি করেন।
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা - ৭ম অধ্যায়
- ভগবদ্গীতার সপ্তম অধ্যায় ভগবৎ-তত্ত্বের বিশদ বর্ণনা করেছে।
- ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সকল ঐশ্বর্যের স্রষ্টা, যা তাঁর বিভিন্ন প্রকাশে দেখা যায়।
- চার ধরনের সৌভাগ্যবান ব্যক্তি ভগবানের শ্রীচরণে আসক্ত হন এবং চার ধরনের হতভাগ্য লোক এই শরণে আসেন না।
জীবের স্বরূপ
- জীবের প্রকৃত স্বরূপ হচ্ছে চিন্ময় আত্মা, যা বিভিন্ন যোগ-সাধনা মাধ্যমে উপলব্ধি করা যায়।
- ষষ্ঠ অধ্যায়ের শেষে উল্লেখিত আছে যে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভাবনায় মনকে নিয়োজিত করাই সর্বশ্রেষ্ঠ যোগ-সাধনা।
কৃষ্ণভাবনাময় যোগ
- কৃষ্ণভাবনাময়ের মাধ্যমে পরম-তত্ত্ব উপলব্ধি করার জন্য মনকে ভগবানের চরণে একাগ্র করতে হয়।
- অন্যান্য উপায় আংশিক উপলব্ধি প্রদান করে, যেখানে পূর্ণ ও বিজ্ঞানসম্মত জ্ঞান কেবল শ্রীকৃষ্ণেই পাওয়া যায়।
ব্রহ্মতত্ত্ব ও পরমাত্মাতত্ত্ব
- সরাসরি ভগবদ্ভক্তি অর্জন করা ব্যক্তি সহজে ব্রহ্মতত্ত্ব ও পরমাত্মাতত্ত্ব সম্পর্কে অবগত হন।
- কৃষ্ণভাবনা অনুশীলনের মাধ্যমে সবকিছুর সত্যতা জানতে পারা যায়, যেমন ভগবান, জীব ও জড় প্রকৃতি।
নববিধা ভক্তির গুরুত্ব
- নববিধা ভক্তির মাধ্যমে মনকে শ্রীকৃষ্ণের ধ্যানমগ্ন করা যায়, যেখানে শ্রবণ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন।
- সাধকের উচিত শ্রীকृष্ণ বা তাঁর শুদ্ধ ভক্তদের কাছে থেকে জ্ঞান আহরণ করা।
ভগবদ্ভক্তির প্রয়োগ
- ভগবদ্ভক্তির মাধ্যমে রজোগুণ ও তমোগুণ থেকে মুক্তি লাভ হয়।
- কৃষ্ণকথা শ্রবণ করলে ভগবান হৃদয়কে কলুষমুক্ত করেন, যা পারমার্থিক জ্ঞানের বিকাশ ঘটায়।
ভক্তিযোগের ফল
- ভক্তি সাধন করলে জড় আসক্তির বন্ধন ছিন্ন হয় এবং ভক্ত ব্যক্তি অচিরেই পরমেশ্বর বোধ করেন।
- ভগবদ্ভক্তির ফল হিসাবে ভক্ত একান্তভাবে ভগবৎ-সেবায় যুক্ত হন এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের তত্ত্বের বিজ্ঞান উপলব্ধি করেন।
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা - ৭ম অধ্যায়
- ভগবদ্গীতার সপ্তম অধ্যায় ভগবৎ-তত্ত্বের বিশদ বর্ণনা করেছে।
- ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সকল ঐশ্বর্যের স্রষ্টা, যা তাঁর বিভিন্ন প্রকাশে দেখা যায়।
- চার ধরনের সৌভাগ্যবান ব্যক্তি ভগবানের শ্রীচরণে আসক্ত হন এবং চার ধরনের হতভাগ্য লোক এই শরণে আসেন না।
জীবের স্বরূপ
- জীবের প্রকৃত স্বরূপ হচ্ছে চিন্ময় আত্মা, যা বিভিন্ন যোগ-সাধনা মাধ্যমে উপলব্ধি করা যায়।
- ষষ্ঠ অধ্যায়ের শেষে উল্লেখিত আছে যে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভাবনায় মনকে নিয়োজিত করাই সর্বশ্রেষ্ঠ যোগ-সাধনা।
কৃষ্ণভাবনাময় যোগ
- কৃষ্ণভাবনাময়ের মাধ্যমে পরম-তত্ত্ব উপলব্ধি করার জন্য মনকে ভগবানের চরণে একাগ্র করতে হয়।
- অন্যান্য উপায় আংশিক উপলব্ধি প্রদান করে, যেখানে পূর্ণ ও বিজ্ঞানসম্মত জ্ঞান কেবল শ্রীকৃষ্ণেই পাওয়া যায়।
ব্রহ্মতত্ত্ব ও পরমাত্মাতত্ত্ব
- সরাসরি ভগবদ্ভক্তি অর্জন করা ব্যক্তি সহজে ব্রহ্মতত্ত্ব ও পরমাত্মাতত্ত্ব সম্পর্কে অবগত হন।
- কৃষ্ণভাবনা অনুশীলনের মাধ্যমে সবকিছুর সত্যতা জানতে পারা যায়, যেমন ভগবান, জীব ও জড় প্রকৃতি।
নববিধা ভক্তির গুরুত্ব
- নববিধা ভক্তির মাধ্যমে মনকে শ্রীকৃষ্ণের ধ্যানমগ্ন করা যায়, যেখানে শ্রবণ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন।
- সাধকের উচিত শ্রীকृष্ণ বা তাঁর শুদ্ধ ভক্তদের কাছে থেকে জ্ঞান আহরণ করা।
ভগবদ্ভক্তির প্রয়োগ
- ভগবদ্ভক্তির মাধ্যমে রজোগুণ ও তমোগুণ থেকে মুক্তি লাভ হয়।
- কৃষ্ণকথা শ্রবণ করলে ভগবান হৃদয়কে কলুষমুক্ত করেন, যা পারমার্থিক জ্ঞানের বিকাশ ঘটায়।
ভক্তিযোগের ফল
- ভক্তি সাধন করলে জড় আসক্তির বন্ধন ছিন্ন হয় এবং ভক্ত ব্যক্তি অচিরেই পরমেশ্বর বোধ করেন।
- ভগবদ্ভক্তির ফল হিসাবে ভক্ত একান্তভাবে ভগবৎ-সেবায় যুক্ত হন এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের তত্ত্বের বিজ্ঞান উপলব্ধি করেন।
Studying That Suits You
Use AI to generate personalized quizzes and flashcards to suit your learning preferences.