Podcast
Questions and Answers
রেওয়ামিল কী?
রেওয়ামিল কী?
রেওয়ামিল হল একটি হিসাব যা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেখায়।
রেওয়ামিল তৈরির মূল উদ্দেশ্য কী?
রেওয়ামিল তৈরির মূল উদ্দেশ্য কী?
রেওয়ামিল তৈরির মূল উদ্দেশ্য হল লেনদেনের গাণিতিক নির্ভুলতা পরীক্ষা করা এবং আর্থিক তথ্যের সংক্ষিপ্তসার উপস্থাপন করা।
একটি রেওয়ামিলে সাধারণত কী কী থাকে?
একটি রেওয়ামিলে সাধারণত কী কী থাকে?
একটি রেওয়ামিলে সাধারণত ডেবিট এবং ক্রেডিট এই দুটি দিক থাকে।
রেওয়ামিলের ডেবিট দিকে সাধারণত কী কী লেখা হয়?
রেওয়ামিলের ডেবিট দিকে সাধারণত কী কী লেখা হয়?
Signup and view all the answers
রেওয়ামিলের ক্রেডিট দিকে সাধারণত কী কী লেখা হয়?
রেওয়ামিলের ক্রেডিট দিকে সাধারণত কী কী লেখা হয়?
Signup and view all the answers
রেওয়ামিল তৈরির ক্ষেত্রে কোন নিয়মগুলো অনুসরণ করা হয়?
রেওয়ামিল তৈরির ক্ষেত্রে কোন নিয়মগুলো অনুসরণ করা হয়?
Signup and view all the answers
রেওয়ামিলের গুরুত্ব কী?
রেওয়ামিলের গুরুত্ব কী?
Signup and view all the answers
রেওয়ামিল থেকে প্রাপ্ত তথ্য ব্যবহার করে কী কী তৈরি করা হয়?
রেওয়ামিল থেকে প্রাপ্ত তথ্য ব্যবহার করে কী কী তৈরি করা হয়?
Signup and view all the answers
রেওয়ামিলের উদাহরণে, ডেবিট ও ক্রেডিট দিকের মোট পরিমাণ কী?
রেওয়ামিলের উদাহরণে, ডেবিট ও ক্রেডিট দিকের মোট পরিমাণ কী?
Signup and view all the answers
কেন রেওয়ামিল একটি গুরুত্বপূর্ণ হিসাবরক্ষণ সরঞ্জাম?
কেন রেওয়ামিল একটি গুরুত্বপূর্ণ হিসাবরক্ষণ সরঞ্জাম?
Signup and view all the answers
Study Notes
রেওয়ামিল
- রেওয়ামিল হলো একটি হিসাব যা কোনো প্রতিষ্ঠানের একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আর্থিক লেনদেনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদর্শন করে।
- এটি হিসাবরক্ষণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং আর্থিক বিবৃতি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
- রেওয়ামিল তৈরির লক্ষ্য হলো লেনদেনের গাণিতিক সঠিকতা নিশ্চিত করা এবং আর্থিক তথ্য সংক্ষেপে উপস্থাপন করা।
রেওয়ামিলের গঠন
- রেওয়ামিলে সাধারণত দুটি পার্শ্ব থাকে: ডেবিট (দেবত) এবং ক্রেডিট (শ্রেয়)।
- প্রতিটি লেনদেন ডেবিট ও ক্রেডিট দুই পক্ষেই লিপিবদ্ধ থাকে।
- ডেবিট দিকে স্থায়ী সম্পদ, ব্যয় এবং ক্ষতির হিসাব লেখা হয়।
- ক্রেডিট দিকে আয়, দায় এবং মালিকের মূলধনের হিসাব লেখা হয়।
রেওয়ামিল তৈরির নিয়ম
- প্রতিটি লেনদেনকে ডেবিট বা ক্রেডিট হিসাবে চিহ্নিত করতে হবে।
- প্রতিটি লেনদেনের পরিমাণ লিখতে হবে।
- ডেবিট এবং ক্রেডিটের মোট পরিমাণ সমান হতে হবে।
রেওয়ামিলের গুরুত্ব
- আর্থিক তথ্য সংক্ষিপ্তসার: রেওয়ামিল একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা একটি সংক্ষিপ্ত চিত্র প্রদান করে।
- গাণিতিক নির্ভুলতা যাচাই: ডেবিট ও ক্রেডিটের সমতা নিশ্চিত করে রেওয়ামিল লেনদেনের গাণিতিক সঠিকতা যাচাই করতে সাহায্য করে।
- আর্থিক বিবৃতি তৈরিতে সহায়তা: রেওয়ামিল থেকে পাওয়া তথ্য আয় বিবরণী এবং উদ্বৃত্ত পত্রের মতো আর্থিক বিবৃতি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
উদাহরণ
- উদাহরণস্বরূপ একটি রেওয়ামিলে ডেবিট এবং ক্রেডিট মোট পরিমাণ সমান (১,২৫,০০০ টাকা) হবে। এটি লেনদেনের সঠিকতা নিশ্চিতো করে।
- রেওয়ামিলে বিভিন্ন হিসাব (নগদ, ব্যাংক জমা, প্রাপ্য হিসাব, মজুদ, স্থায়ী সম্পদ, প্রদেয় হিসাব, ঋণ, মালিকের মূলধন, বিক্রয়, ক্রয়, বেতন খরচ, ভাড়া খরচ) অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- রেওয়ামিল কোনো প্রতিষ্ঠানের আর্থিক স্বাস্থ্য এবং কর্মক্ষমতা সম্পর্কে বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম।
Studying That Suits You
Use AI to generate personalized quizzes and flashcards to suit your learning preferences.
Description
রেওয়ামিল হলো একটি হিসাব যা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে। এটি হিসাবরক্ষণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং আর্থিক বিবৃতি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। রেওয়ামিলের গঠন, তৈরির নিয়ম এবং এর গুরুত্ব সম্পর্কে জানুন।