নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের নতুন পাঠ্যপুস্তক

শিক্ষাক্রম ও পুস্তক সংস্কার

• ২০১২ সালে শিক্ষাক্রম পুনর্মূল্যায়ন করা হয়েছিল
• ২০১৭ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত শিক্ষাক্রম উন্নয়নের জন্য একটি জাতীয় স্তরে পরিচালিত কর্মসূচি চালু ছিল।
• এই কর্মসূচিটি শিক্ষাক্রমের পরিবর্তনের লক্ষ্যে শিক্ষার নতুন পদ্ধতির প্রয়োগ করে ।
• এই পদ্ধতি সময়ের প্রয়োজন অনুযায়ী শিক্ষাক্রম পরিবর্তন করার জন্য ।
• শেষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের বিশেষ প্রয়োজনীয়তা পূরণ করার জন্য শিক্ষাক্রম রূপরেখা তৈরি করা হবে।

নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন পাঠ্যপুস্তক

• নবম শ্রেণী শিক্ষার্থীদের জন্য এই নতুন পাঠ্যপুস্তকটি নতুন শিক্ষাক্রমের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে ।
• এটি শিক্ষার্থীদের জন্য আরো সহজ এবং আনন্দদায়ক শেখার পদ্ধতি প্রদান করবে।
• এই পাঠ্যপুস্তকটি শিক্ষার্থীদের জন্য শেখার উপর ধারণা তৈরি করতে , বিভিন্ন বিষয় আরো ভালো ভাবে বুঝতে এবং সেগুলো সাথে যুক্ত নতুন জ্ঞান অর্জন করতে সাহায্য করবে ।
• এই পাঠ্যপুস্তকটি শিক্ষাবিদদের বিশেষজ্ঞ মতামতের আলোকে তৈরি করা হয়েছে ।
• পাঠ্যপুস্তকটি শিক্ষার্থীদের পর্যবেক্ষণে চালু করা হয়েছে ।
• এই নতুন পাঠ্যপুস্তকটি শিক্ষার্থীদের শেখার প্রক্রিয়াকে আরো সহজ এবং এবং জীবনব্যবসায়িক করবে ।

শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বর্ষায়নের উদ্দেশ্য

• প্রযুক্তির দ্রুত বিকাশ এবং জ্ঞানের সমুদ্র ধারণার ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে শিক্ষাক্রমের পুনর্মূল্যায়ন এবং উন্নয়ন উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় অপরিহার্য।
• জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বর্ষায়ন ২০২২ অনুযায়ী প্রণীত নবম শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তকগুলো বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জ্ঞানাভিজ্ঞতা এবং শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

শিক্ষাক্রম পুনর্মূল্যায়ন

• ২০১২ সালে শেষবারের মত শিক্ষাক্রমের পুনর্মূল্যায়ন গৃহীত হয়েছিল।
• ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে এনসিটিবি এবং শিক্ষাবিদের দল শিক্ষাক্রমের পুনর্মূল্যায়ন এবং উন্নয়নের উদ্দেশ্যে বেশ কিছু গবেষণা ও অনুশীলন কার্যক্রম গ্রহণ করেছিল।
• শেষ কিছু সালের গবেষণা ও অনুশীলনের উপর ভিত্তি করে নবম শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে গুরুত্ত্ব প্রদান করা হয়েছে।

নবম শ্রেণীর পাঠ্যপুస్తকের বিশেষত্ব

• নবম শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে শিক্ষার্থীদের স্বার্থ এবং মানসিক অবস্থা বিবেচনা করা হয়েছে।

• পাঠ্যপুস্তক    আকর্ষণীয়    এবং    আনন্দময়   হবে     যে     উদ্দেশ্য    নিয়ে      এই    পাঠ্যপুস্তক    প্রণয়ন   করা   হয়েছে।
  

• শিক্ষার্থীদের    মতামত    সংগ্রহ    করা    হয়েছে    এবং    শিক্ষকদের    সাথে    শিক্ষাপ্রক্রিয়ার    সমন্বয়    করা    হয়েছে    এই    পাঠ্যপুস্তক    প্রণয়নে।
  

• আশা করা হচ্ছে এই পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা করা হবে অনেক গভীর এবং জীবনব্যবসায়ী।

শিক্ষাক্রমের উদ্দেশ্য

• জ্ঞানকে আরো সহজলভ্য করা।
• শেখার প্রক্রিয়া আরো আকর্ষণীয় এবং সুগম করা।
• শিক্ষার্থীদের সমালোচনামূলক চিন্তা এবং সৃজনশীলতা বিকাশে সাহায্য করা।
• শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বৃদ্ধি করা এবং শিক্ষার মান উন্নত করা।
• শিক্ষার্থীদের জীবন যাপন এবং সমাজ গঠনে সাহায্য করা।