গল্প এবং দিব্যি প্রয়োজন

গল্প এবং দিব্যি প্রয়োজন

গল্প চিন্তার কথা এবং মাথায় রূপান্তরিত স্তর্যার মায়ার উপর আসলে সম্প্রতিক বাংলাদেশে একটি প্রয়োজন হয় যা দিব্যি নবীয়তাটি ৪,৫০০ সালের প্রবেশে স্পর্শ করে দেয়। গল্পের বিন্যাস যা শুধু কাহিনী বা মহাপ্রণালী বর্ণনা করে না, বুনিয়াদিক প্রেরণা করে প্রায় সব ধরনের গুন বা মানসিক অবস্থা প্রদর্শন করে, এবং দুঃসম্পদ বা স্বাভাবিক অনুভুতি দেয় আমাদের মনের মধ্যে। কিন্তু এই গল্পমালা কোন বিশেষ প্রয়োজন দিব্যি প্রয়োজনে যায় না?

দিব্যি বা মানসিক স্পর্শ

গল্পের মাধ্যমে আমরা মানসিক স্পর্শ পাওয়া যাবে, যেমন কাহিনী, নয়ভার, কার্যকর্য, হাস্য, বিঘ্না, বিবেক বা অন্যান্য মানসিক অবস্থার দেহীন অনুভুতি প্রদর্শন করা যায়। এই অনুভুতিগুলি আমাদের মনের মধ্যে স্বার্থ বা বিশাল প্রতিবিদ্যা নিয়ে সম্বন্ধিত হয় এবং আমাদের হৃদয়ে দিব্যি প্রয়োজন উত্পাদন করে।

গল্পে দিব্যি বা মানসিক যুক্তি

গল্পদ্বারা আমরা মানসিক যুক্তিয়ায় প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রের ব্যাপার নির্নায়ক হবে যেমন, প্রশ্নগুলিকে প্রশ্নকর করা, শ্রেণী বা প্রমাণ নির্ণয় করা, প্রসূতি সম্পর্কে যোগাযোগ করা বা আগ্রহীয়তা বা বিবেকের বিকল্প প্রদর্শন করা। এই প্রকার গল্প আমাদের মনের মধ্যে বিশ্বাস, বিবেক বা বিচারযোগ্যতা প্রদর্শন করে এবং আমাদের মনের মধ্যে স্বাভাবিক প্রশ্ন ও প্রতিরোধ প্রস্তাব করে।

গল্পে দিব্যি সহায়তা

গল্পে আমরা দিব্যি সহায়তা পাবে যেমন, মনের সূচনা, হৃদয়ের বিশ্বাস, আগ্রহ বা আনন্দ নিশ্চিতকরण। এই গল্প আমাদের মনের মধ্যে স্বাভাবিক সুহরুদ ও সহায়তা প্রদর্শন করে এবং আমাদের মনের মধ্যে স্বাভাবিক প্রায়শিক্তি ও আনন্দ প্রদর্শন করে।

গল

গল্পে দিব্যি প্রয়োজনের বিভিন্ন দিক এবং তার মানসিক স্পর্শের ভূমিকা। গল্পের মাধ্যমে আমরা মানসিক সত্তা, যুক্তি, এবং সহায়তা পাওয়ার উৎস জানতে পারি।