Podcast
Questions and Answers
ভগবানের কোন বিশেষণ উল্লেখ করা হয়েছে?
ভগবানের কোন বিশেষণ উল্লেখ করা হয়েছে?
- বিশ্বব্যাপী
- বীর্ষবান (correct)
- অসভ্য
- বিজ্ঞানী
মহত্তত্বর আভিজ্ঞান কীভাবে আবির্ভূত হয়েছিল?
মহত্তত্বর আভিজ্ঞান কীভাবে আবির্ভূত হয়েছিল?
- কাল চোদিতার প্রভাবে (correct)
- শুদ্ধ চেতনার প্রভাবে
- মানবজাতির চেতনার দ্বারা
- জড় প্রকৃতির গর্ভ থেকে
মহত্তত্ত্বের প্রধান চরিত্র কী?
মহত্তত্ত্বের প্রধান চরিত্র কী?
- শুক্র স্তর
- জড় প্রকৃতি
- অসীম শক্তি
- বিশুদ্ধ সত্তস্বরূপ (correct)
কেথ থেকে প্রথমে মহত্তত্ত্ব প্রকাশিত হয়েছিল?
কেথ থেকে প্রথমে মহত্তত্ত্ব প্রকাশিত হয়েছিল?
মহত্তত্ত্বে কী ধরনের চেতনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে?
মহত্তত্ত্বে কী ধরনের চেতনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে?
কালচোদিতাৎ শব্দের অর্থ কী?
কালচোদিতাৎ শব্দের অর্থ কী?
কিসে মহত্তত্ত্ব প্রকাশিত হয়?
কিসে মহত্তত্ত্ব প্রকাশিত হয়?
ভগবানের চেতনার সঙ্গে জীবন কিভাবে যুক্ত?
ভগবানের চেতনার সঙ্গে জীবন কিভাবে যুক্ত?
শ্লোক ২৭ এর মূল বাণী কী?
শ্লোক ২৭ এর মূল বাণী কী?
মহত্তত্বের প্রকাশের সময় কী ঘটে?
মহত্তত্বের প্রকাশের সময় কী ঘটে?
কিভাবে পরমেশ্বর গর্ভধারণ করেন?
কিভাবে পরমেশ্বর গর্ভধারণ করেন?
জড় প্রকৃতির উৎপত্তির রহস্য কী?
জড় প্রকৃতির উৎপত্তির রহস্য কী?
সর্বশক্তিমান ভগবান কিভাবে গর্ভ সঞ্চার করতে সক্ষম?
সর্বশক্তিমান ভগবান কিভাবে গর্ভ সঞ্চার করতে সক্ষম?
জীবের উৎপত্তির প্রক্রীয়ায় কোন পক্ষটির ভূমিকা নেই?
জীবের উৎপত্তির প্রক্রীয়ায় কোন পক্ষটির ভূমিকা নেই?
ভগবদ্গীতায় জীবের উৎপত্তি নিয়ে কেমন বলা হয়েছে?
ভগবদ্গীতায় জীবের উৎপত্তি নিয়ে কেমন বলা হয়েছে?
জীব যতক্ষণ না ভগবানের সঙ্গে যুক্ত হয়, তখন সে কেমন থাকে?
জীব যতক্ষণ না ভগবানের সঙ্গে যুক্ত হয়, তখন সে কেমন থাকে?
বিদুর-মৈত্রেয়ের আলোকে, জীবের ভুল ধারণা কী?
বিদুর-মৈত্রেয়ের আলোকে, জীবের ভুল ধারণা কী?
মাতার গর্ভে পিতার বীর্ঘ আধানের ফলে কি ঘটে?
মাতার গর্ভে পিতার বীর্ঘ আধানের ফলে কি ঘটে?
ভ্রান্ত জীবের অবস্থা সম্পর্কে কি বলা হয়েছে?
ভ্রান্ত জীবের অবস্থা সম্পর্কে কি বলা হয়েছে?
জড় সৃষ্টির রহস্য কী?
জড় সৃষ্টির রহস্য কী?
মহত্তত্ত্ব কিভাবে আবির্ভূত হয়েছিল এবং এর প্রভাব কী?
মহত্তত্ত্ব কিভাবে আবির্ভূত হয়েছিল এবং এর প্রভাব কী?
কালচোদিতাৎ শব্দের মাধ্যমে কী বোঝানো হয়েছে?
কালচোদিতাৎ শব্দের মাধ্যমে কী বোঝানো হয়েছে?
মহত্তত্ত্বের সাথে ভগবানের সম্পর্ক কিভাবে ব্যাখ্যা করা হয়?
মহত্তত্ত্বের সাথে ভগবানের সম্পর্ক কিভাবে ব্যাখ্যা করা হয়?
জড় প্রকৃতির অবস্থান ও এর মহত্তত্ত্বে ভূমিকা কী?
জড় প্রকৃতির অবস্থান ও এর মহত্তত্ত্বে ভূমিকা কী?
ভগবান কিভাবে জীবের মধ্যে বৃদ্ধিরূপে প্রকাশিত হন?
ভগবান কিভাবে জীবের মধ্যে বৃদ্ধিরূপে প্রকাশিত হন?
ভগবানকে এখানে ______ বলে বর্ণনা করা হয়।
ভগবানকে এখানে ______ বলে বর্ণনা করা হয়।
অসংখ্য বদ্ধ জীবদের প্রকৃতির গর্ভে ______ করেন।
অসংখ্য বদ্ধ জীবদের প্রকৃতির গর্ভে ______ করেন।
মহত্তত্ত্ব আবির্ভূত হয়েছিল কালের ______ প্রভাবে।
মহত্তত্ত্ব আবির্ভূত হয়েছিল কালের ______ প্রভাবে।
কাণ্ড প্রকাশকারী বীজ ______।
কাণ্ড প্রকাশকারী বীজ ______।
মহত্তর চেতনার সমষ্টি কেননা ______ ভগবানের একটি অংশ।
মহত্তর চেতনার সমষ্টি কেননা ______ ভগবানের একটি অংশ।
এই সময় থেকে শক্তির ______ হয়।
এই সময় থেকে শক্তির ______ হয়।
জড় প্রকৃতির গর্ত ______ হলে প্রথমে তা মহত্তত্ত্বরূপে প্রকাশিত হয়েছিল।
জড় প্রকৃতির গর্ত ______ হলে প্রথমে তা মহত্তত্ত্বরূপে প্রকাশিত হয়েছিল।
মহত্তত্ত্বে ভগবান তাঁর ______ করেছিলেন।
মহত্তত্ত্বে ভগবান তাঁর ______ করেছিলেন।
মহত্তরের ছায়া সমস্ত সৃষ্টির ______ বছরের।
মহত্তরের ছায়া সমস্ত সৃষ্টির ______ বছরের।
জড় সৃষ্টির ______ কী।
জড় সৃষ্টির ______ কী।
পরমেশ্বর ভগবান _____ রূপে নিজেকে বিস্তার করে ত্রিগুণাত্মিকা জড়া প্রকৃতিতে গর্ভাধান করেন।
পরমেশ্বর ভগবান _____ রূপে নিজেকে বিস্তার করে ত্রিগুণাত্মিকা জড়া প্রকৃতিতে গর্ভাধান করেন।
মাতার গর্ভে পিতার _____ আধানের ফলে সন্তানের জন্ম হয়।
মাতার গর্ভে পিতার _____ আধানের ফলে সন্তানের জন্ম হয়।
অপরা প্রকৃতিরূপী মাতা পরমেশ্বর অগবান কর্তৃক _____ না হলে, জীব সৃষ্টি করতে পারেন না।
অপরা প্রকৃতিরূপী মাতা পরমেশ্বর অগবান কর্তৃক _____ না হলে, জীব সৃষ্টি করতে পারেন না।
প্রথম পুরুষাবতার করেণার্ণবশায়ী _____ দ্বারা গর্ভাধানের প্রক্রিয়াটি অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম পুরুষাবতার করেণার্ণবশায়ী _____ দ্বারা গর্ভাধানের প্রক্রিয়াটি অনুষ্ঠিত হয়।
জড় জগৎ প্রকাশিত হলে, ভগবান _____ সরবরাহ করেন।
জড় জগৎ প্রকাশিত হলে, ভগবান _____ সরবরাহ করেন।
জীব কখনও _____ প্রকৃতি থেকে উৎপন্ন হয় না।
জীব কখনও _____ প্রকৃতি থেকে উৎপন্ন হয় না।
এই পরম আবশ্যক স্বরূপের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় ____।
এই পরম আবশ্যক স্বরূপের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় ____।
ভগবান তাকে পুনরায় অব্যস্ত অবস্থায় রেখে দেন, যেরকম _____ করে।
ভগবান তাকে পুনরায় অব্যস্ত অবস্থায় রেখে দেন, যেরকম _____ করে।
সর্বশক্তিমান ভগবান তার দৃষ্টিপাতের দ্বারা _____ সঞ্চার করতে পারেন।
সর্বশক্তিমান ভগবান তার দৃষ্টিপাতের দ্বারা _____ সঞ্চার করতে পারেন।
ভ্রান্ত জীব তার এই স্বরূপ বিস্তৃত হওয়ার ফলে _____ করে।
ভ্রান্ত জীব তার এই স্বরূপ বিস্তৃত হওয়ার ফলে _____ করে।
Flashcards are hidden until you start studying
Study Notes
বিদুর-মৈত্রেয়ের পাঠ
- পরমেশ্বর ভগবান পুরুত্থানজার রূপে ত্রিগুণাত্মিকা জড়া প্রকৃতিতে গর্ভাধান করেন, জীবের উৎপত্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়।
- মাতার গর্ভে পিতার বীর্ঘ আধানের মাধ্যমে সন্তানের জন্ম হয়, যা জীবের প্রকৃতির অনুরূপ আকৃতি ধারণ করে।
- অপরা প্রকৃতির গর্ভে পরমেশ্বর অগবানের গার্ডবর্তীতার প্রয়োজন, অন্যথায় জীব সৃষ্টি অসম্ভব।
- জীবের উৎপত্তির রহস্য মায়াময়ী প্রকৃতির মাধ্যমে ঘটে, যা প্রথম পুরুষাবতার করেণার্ণবশায়ী বিষ্ণুর কার্যকলাপ।
- ভগবান তাঁর দৃষ্টিপাতের মাধ্যমে জড় প্রকৃতিতে গর্ভ সঞ্চার করেন, যা তাঁর সর্বশক্তিমানের পরিচায়ক।
- ব্রহ্মসংহিতায় এবং ভগবদ্গীতায় এই ভাবনাটি প্রতিপন্ন হয়েছে যে, ভগবান জীবের সৃষ্টি করেন নন-কর্মধ্যমে।
জড় প্রকৃতি ও জীবের অবস্থান
- জড় প্রকৃতি কখনও জীব সৃষ্টি করতে পারে না, জীব সৃষ্টির প্রকৃত রহস্য এটাই।
- চেতন জীব এই জগতের পরদেশী, ভগবানের সঙ্গে সম্বন্ধ না হলে সে সুখী হতে পারে না।
- অসংখ্য বদ্ধ জীবভোগী প্রতি জড় শরীরের মাধ্যমে প্রকৃতির গর্ভে সঞ্চারিত হয়, যার ফলে সৃষ্টির কালপরিভ্রমণ শুরু হয়।
মহত্তত্ত্বের আবির্ভাব
- কালের প্রভাবে মহতত্ত্ব আবির্ভূত হয় এবং ভগবান তাঁর শরীরে তাৎসম্ভাব প্রকাশ করেন।
- মহত্তোপাদানের মাধ্যমে জড় প্রকৃতি গঠন এবং ফলে সৃষ্টি কার্য সক্রিয় হয়।
- সৃষ্টির সময় তথ্য অনুযায়ী সব কিছু সঠিক পরিপ্রেক্ষিতে ঘটে এবং কালের প্রভাবই সর্বাবস্থা নিশ্চিত করে।
শ্লোক ২৭ এর ব্যাখ্যা
- কালের প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে মহত্তত্ত্বের প্রকাশ ও ভগবানের স্বীয় শরীর প্রতিষ্ঠা হত।
- মহান সত্তা ও ভগবানের অংশ জীবের মধ্যে প্রকাশ পায়, যা প্রকৃতির চলমান সক্রিয়তার ভিত্তি।
- জীবের অপসারণ ও সত্য সত্তার প্রকাশ ঘটে জড় প্রকৃতির রজোগুণ দ্বারা, যা ধীরে ধীরে সক্রিয়তা আনে।
বিদুর-মৈত্রেয়ের তত্ত্ব
- পরমেশ্বর ভগবান পুরুত্থানজার রূপে জড়া প্রকৃতিতে গর্ভাধান করেন, যা জীবসমূহের আবির্ভাব ঘটায়।
- মাতার গর্ভে পিতার বীর্ঘ আধানের মাধ্যমে সন্তানের জন্ম হয়, যা অপরা প্রকৃতির রূপ ও ভগবানের কর্মের ফলশ্রুতি।
- জীবের উৎপত্তির রহস্য ভগবানের দেখার মাধ্যমে ঘটে, যা কেবল তাঁর দৃষ্টিপাতেই সম্ভব হয়।
মহত্তত্বের আবির্ভাব
- সময়ের প্রভাবে মহত্তত্ব আবির্ভূত হয়ে ভগবান তাঁর স্বীয় শরীরে রূপ ধারণ করেন।
- জড় প্রকৃতির গর্ভে প্রথমে মহত্তত্বরূপ প্রকাশ ঘটে, সময়ের সাথে সৃষ্টির প্রক্রিয়া শুরু হয়।
- সময়ের প্রভাবে সৃষ্টির বৈজ্ঞানিক ও আত্মিক দিককে বোঝা যায় এবং জড় প্রকৃতি রজোগুণ দ্বারা উদ্ভাসিত হয়।
জীবের প্রকৃতি ও ভগবানের শক্তি
- জীব কখনো জড় প্রকৃতিতে উৎপন্ন হয় না; তারা ভগবানের পরমশক্তির ফল।
- জীবের সুখ নির্ভর করে ভগবানের সঙ্গে সংযুক্তির ওপর; সময়ের অপচয় করা ভ্রান্ত জাগরণ হতে পারে।
- ভগবান পুনরায় অব্যস্ত অবস্থায় রাখেন যদি জীব চেতনাকে চিরন্তন আধ্যাত্মিক জগতে প্রবেশ করতে ব্যর্থ হয়।
ভগবানের শক্তি ও দায়িত্ব
- ভগবানকে এই প্রসঙ্গে 'বীর্ষবান' বলা হয়, কারণ তিনি অসংখ্য জীবকে প্রকৃতির গর্ভে সঞ্চার করেন।
- জীব সৃষ্টির কেন্দ্রবিন্দু হল ভগবান, যিনি নিজেকে মহত্তত্বরূপে প্রকাশ করেছেন।
- সারা সৃষ্টির সার্বিক পরিকল্পনায় কাল ও চেতনাবিজ্ঞান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সিদ্ধান্ত
- বিদুর-মৈত্রেয়ের আলোচনা জীবতত্ত্ব, সৃষ্টিতত্ত্ব ও ভগবানের শক্তির নিবিড় সম্পর্ক নির্দেশ করে, যা বৈদিক দর্শনের এক মূল স্তম্ভ।
বিদুর-মৈত্রেয়ের তত্ত্ব
- পরমেশ্বর ভগবান পুরুত্থানজার রূপে জড়া প্রকৃতিতে গর্ভাধান করেন, যা জীবসমূহের আবির্ভাব ঘটায়।
- মাতার গর্ভে পিতার বীর্ঘ আধানের মাধ্যমে সন্তানের জন্ম হয়, যা অপরা প্রকৃতির রূপ ও ভগবানের কর্মের ফলশ্রুতি।
- জীবের উৎপত্তির রহস্য ভগবানের দেখার মাধ্যমে ঘটে, যা কেবল তাঁর দৃষ্টিপাতেই সম্ভব হয়।
মহত্তত্বের আবির্ভাব
- সময়ের প্রভাবে মহত্তত্ব আবির্ভূত হয়ে ভগবান তাঁর স্বীয় শরীরে রূপ ধারণ করেন।
- জড় প্রকৃতির গর্ভে প্রথমে মহত্তত্বরূপ প্রকাশ ঘটে, সময়ের সাথে সৃষ্টির প্রক্রিয়া শুরু হয়।
- সময়ের প্রভাবে সৃষ্টির বৈজ্ঞানিক ও আত্মিক দিককে বোঝা যায় এবং জড় প্রকৃতি রজোগুণ দ্বারা উদ্ভাসিত হয়।
জীবের প্রকৃতি ও ভগবানের শক্তি
- জীব কখনো জড় প্রকৃতিতে উৎপন্ন হয় না; তারা ভগবানের পরমশক্তির ফল।
- জীবের সুখ নির্ভর করে ভগবানের সঙ্গে সংযুক্তির ওপর; সময়ের অপচয় করা ভ্রান্ত জাগরণ হতে পারে।
- ভগবান পুনরায় অব্যস্ত অবস্থায় রাখেন যদি জীব চেতনাকে চিরন্তন আধ্যাত্মিক জগতে প্রবেশ করতে ব্যর্থ হয়।
ভগবানের শক্তি ও দায়িত্ব
- ভগবানকে এই প্রসঙ্গে 'বীর্ষবান' বলা হয়, কারণ তিনি অসংখ্য জীবকে প্রকৃতির গর্ভে সঞ্চার করেন।
- জীব সৃষ্টির কেন্দ্রবিন্দু হল ভগবান, যিনি নিজেকে মহত্তত্বরূপে প্রকাশ করেছেন।
- সারা সৃষ্টির সার্বিক পরিকল্পনায় কাল ও চেতনাবিজ্ঞান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সিদ্ধান্ত
- বিদুর-মৈত্রেয়ের আলোচনা জীবতত্ত্ব, সৃষ্টিতত্ত্ব ও ভগবানের শক্তির নিবিড় সম্পর্ক নির্দেশ করে, যা বৈদিক দর্শনের এক মূল স্তম্ভ।
Studying That Suits You
Use AI to generate personalized quizzes and flashcards to suit your learning preferences.